আলোকিত সংবাদ ডেস্ক :: বরিশালের কীর্তনখোলা নদীর তীর এখন বস্তির রুপে পরিনত হয়েছে। এতে ঘুড়তে আসা পর্যটক ও পথচারীদের মধ্যে বিঘ্ন ঘটছে।
নগরীর ১০ নং ওয়ার্ডস্থ ভাটারখাল ঈদ গাহ মাঠের পিছনে পর্যটক ও পথচারীদের হাঁটার রাস্তা দখল করে হাঁস, মুরগী,ছাগল পালনের খোপ দিয়ে রাস্তা আটকিয়ে রাখা হয়েছে। এতে ঘুড়তে আসা পথচারী ও পর্যটকদের দূর্গন্ধ পোহাতে হচ্ছে।
তামিম নামে এক পর্যটক বলেন, আমার পরিবার আত্মীয় স্বজন নিয়ে ভাটারখাল (ডিসিঘাট) নদীর তীর হয়ে মুক্তিযোদ্ধা পার্কে ঘুড়তে আসছি। কিন্তু আশার পথে রাস্তার দু'পাশে ছোটো ছোটো দোকান ও হাঁস মুরগী পালন করায় দূর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, এতে বাচ্চাদের শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা হয়। আমরা বিসিসি'র প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, এদের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ করে নদীর তীরের পরিবেশ বান্ধব তৈরি করা হোক।
মিম নামে এক তরুণী বলেন, বরিশালের ঐতিহ্যবাহী কীর্তনখোলা নদীর তীরে অবস্থিত ভাটারখাল কলোনির বাসিন্দারা নদীর তীর হাঁস মুরগী ছাগলের খোপ দিয়ে চলাচলের রাস্তা আটকিয়ে রেখেছে।এতে সাধারণ মানুষের চলাচলে অসুবিধা হয়।
রমজান খান বলেন, ভাটারখাল নদীর তীরে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের সদস্যরাও জনসাধারণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য তাদের ভাসমান জাহাজে বসবাস করেন। কিন্তু এখানের বাসিন্দারা নদীর তীরের পরিবেশটাকে নষ্ট করে রেখেছে।
এবিষয় বরিশাল বিআইডব্লিউটিএ'র নদী বন্দর নবাগত কর্মকর্তা মোঃ আসাদুজ্জামান জানান,আমি কিছুদিন হয়েছে যোগদান করেছি। আপনারা জানেন,বরিশাল নদী বন্দর এলাকা পরিবেশ বান্ধব করতে বিইডব্লিউটিএ'র উন্নয়ন মূলক কাজ চলমান রয়েছে। আমরা নদী বন্দর এলাকায় অবৈধ দখল দারিদের উচ্ছেদ করে পরিবেশ বান্ধব করার আশ্বাস দেয়।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ রিপন হাওলাদার
ঠিকানা: ইসরাফিল ভিলা (তৃতীয় তলা), ফলপট্টি রোড, বরিশাল ৮২০০।
মোবাইল: 01721-976302 ইমেইল: alokitosangbad8200@gmail.com
© Copyright, All Rights Reserved